ধূসর রঙের প্যান্ট। গাঢ় কালো পোলো শার্ট। চোখে কালো চশমা। মুখে একরাশ গাম্ভীর্য। চোখের অভিব্যক্তি রোদচশমার আড়ালেই থাকল। আর মুখের অভিব্যক্তি তো বুঝতেই দিলেন না। অথচ ভারতীয় ক্রিকেটে ‘বিরাট কোহলি যুগ’ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হচ্ছে এই সফরেই। হোটেল সোনারগাঁওয়ে বাস থেকে নামার মুখে কোহলিকে মনে হলো না, এ নিয়ে বাড়তি কোনো আবেগে ভুগছেন।
অবশ্য কোহলি অধিনায়ক-সুলভ গাম্ভীর্যের খোলসে থাকলেও বাকিদের কেউ কেউ খোশমেজাজেই ছিলেন। শিখর ধাওয়ানই আলাদা করে নজর কাড়লেন। বরাবরই মৌজে থাকাটাই ধাওয়ানের জীবনের সরল দর্শন—বোঝা গেল আরেকবার। হরভজন সিংও বেশ গম্ভীর। অনেক দিন পর টেস্ট দলে সুযোগ পেয়েছেন। ‘নিজেকে প্রমাণ করতেই হবে’—এই মন্ত্র যেন অষ্টপ্রহর জপে চলেছেন ভাজ্জি। প্রায় সাড়ে পাঁচ বছর পর টেস্ট খেলতে বাংলাদেশে পা রাখল ভারত। সেটিও মাত্র এক টেস্টের জন্য।
টেস্ট একটাই, তবে সেটি কোহলির জন্য আক্ষরিক অর্থেই ‘টেস্ট’ বা পরীক্ষা হয়ে উঠতে পারে। এমনটাই ধারণা ভারতের সাবেক ক্রিকেটার মোহাম্মদ কাইফের। কাইফ বলেছেন, ‘এটা কোহলির জন্য বিরাট একটা চ্যালেঞ্জ হতে যাচ্ছে। অধিনায়ক হিসেবে নতুন। আর বাংলাদেশকেও আমরা পাকিস্তানের বিপক্ষে সাম্প্রতিক সিরিজে বেশ ভালো খেলতে দেখেছি।’
তবে হরভজন মনে করেন, সেই পরীক্ষায় লেটার নম্বরসহই পাস করবেন কোহলি। আজহারউদ্দিনের অধিনায়কত্বে অভিষেক; এর পর সৌরভ গাঙ্গুলির অধিনায়কত্বে নিজেকে মেলে ধরা। খেলেছেন রাহুল দ্রাবিড় আর ধোনির অধিনায়কত্বে। এবার ভারতের ক্রিকেটের নতুন যুগের নতুন সেনাপতির অধীনে খেলবেন এই অফ স্পিনার। কোহলির নেতৃত্বে এরই মধ্যে মুগ্ধ মনে হচ্ছে ভাজ্জিকে, ‘ও জাত-লড়াকু, ম্যাচ উইনার। প্রতিপক্ষ যে-ই হোক না কেন, জয়ই ওর শেষ কথা। ওর মতো অধিনায়ক পাওয়া খুবই ইতিবাচক একটা দিক। জয়ের জন্যই আমরা ঝাঁপিয়ে পড়ব। এই মানসিকতাই দলে নিয়ে আসবে বিরাট কোহলি।’
কোহলির অধিনায়কত্বে কখনো খেলা হয়নি। তবে আইপিএলে প্রতিপক্ষ হিসেবে দেখেছেন। দেখেছেন ঘরোয়া ক্রিকেটে। মাঠের বাইরে থেকেও। অনেকেই যে কোহলির আবেগের বাড়াবাড়ি প্রকাশ বা আক্রমণাত্মক মেজাজ নিয়ে সমালোচনা করছেন, বদলাতে বলছেন—এ ব্যাপারেও একমত নন হরভজন, ‘ও এমন একজন খেলোয়াড় দলের জন্য যে নিজেকে উজাড় করে দেয়। সে সব সময় চ্যালেঞ্জ নিতে ভালোবাসে, জিততে ভালোবাসে। তাঁর মতো প্রাণশক্তিতে ভরপুর অধিনায়ক মাঠে থাকলে সেটি বাকিদেরও উদ্দীপিত করে। এটা খুবই ইতিবাচক দিক।’
সর্বশেষ ১৩ টেস্টে মাত্র একটিতে জয়—এমন রেকর্ড নিয়েই বাংলাদেশে পা রাখল ভারত। অবশ্য বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্টে তাদের রেকর্ডটা স্বাভাবিকভাবেই ভালো। সাত টেস্টের জয়টিতেই জিতেছে। কিন্তু নতুন অধিনায়কের নেতৃত্বে নতুন কোহলি ‘নতুন বাংলাদেশে’রও মুখোমুখি হবেন। যে বাংলাদেশ এখন শেষ বিন্দু পর্যন্ত লড়াই করে, তা সে প্রতিপক্ষ যে-ই হোক না কেন!
অবশ্য কোহলি অধিনায়ক-সুলভ গাম্ভীর্যের খোলসে থাকলেও বাকিদের কেউ কেউ খোশমেজাজেই ছিলেন। শিখর ধাওয়ানই আলাদা করে নজর কাড়লেন। বরাবরই মৌজে থাকাটাই ধাওয়ানের জীবনের সরল দর্শন—বোঝা গেল আরেকবার। হরভজন সিংও বেশ গম্ভীর। অনেক দিন পর টেস্ট দলে সুযোগ পেয়েছেন। ‘নিজেকে প্রমাণ করতেই হবে’—এই মন্ত্র যেন অষ্টপ্রহর জপে চলেছেন ভাজ্জি। প্রায় সাড়ে পাঁচ বছর পর টেস্ট খেলতে বাংলাদেশে পা রাখল ভারত। সেটিও মাত্র এক টেস্টের জন্য।
টেস্ট একটাই, তবে সেটি কোহলির জন্য আক্ষরিক অর্থেই ‘টেস্ট’ বা পরীক্ষা হয়ে উঠতে পারে। এমনটাই ধারণা ভারতের সাবেক ক্রিকেটার মোহাম্মদ কাইফের। কাইফ বলেছেন, ‘এটা কোহলির জন্য বিরাট একটা চ্যালেঞ্জ হতে যাচ্ছে। অধিনায়ক হিসেবে নতুন। আর বাংলাদেশকেও আমরা পাকিস্তানের বিপক্ষে সাম্প্রতিক সিরিজে বেশ ভালো খেলতে দেখেছি।’
তবে হরভজন মনে করেন, সেই পরীক্ষায় লেটার নম্বরসহই পাস করবেন কোহলি। আজহারউদ্দিনের অধিনায়কত্বে অভিষেক; এর পর সৌরভ গাঙ্গুলির অধিনায়কত্বে নিজেকে মেলে ধরা। খেলেছেন রাহুল দ্রাবিড় আর ধোনির অধিনায়কত্বে। এবার ভারতের ক্রিকেটের নতুন যুগের নতুন সেনাপতির অধীনে খেলবেন এই অফ স্পিনার। কোহলির নেতৃত্বে এরই মধ্যে মুগ্ধ মনে হচ্ছে ভাজ্জিকে, ‘ও জাত-লড়াকু, ম্যাচ উইনার। প্রতিপক্ষ যে-ই হোক না কেন, জয়ই ওর শেষ কথা। ওর মতো অধিনায়ক পাওয়া খুবই ইতিবাচক একটা দিক। জয়ের জন্যই আমরা ঝাঁপিয়ে পড়ব। এই মানসিকতাই দলে নিয়ে আসবে বিরাট কোহলি।’
কোহলির অধিনায়কত্বে কখনো খেলা হয়নি। তবে আইপিএলে প্রতিপক্ষ হিসেবে দেখেছেন। দেখেছেন ঘরোয়া ক্রিকেটে। মাঠের বাইরে থেকেও। অনেকেই যে কোহলির আবেগের বাড়াবাড়ি প্রকাশ বা আক্রমণাত্মক মেজাজ নিয়ে সমালোচনা করছেন, বদলাতে বলছেন—এ ব্যাপারেও একমত নন হরভজন, ‘ও এমন একজন খেলোয়াড় দলের জন্য যে নিজেকে উজাড় করে দেয়। সে সব সময় চ্যালেঞ্জ নিতে ভালোবাসে, জিততে ভালোবাসে। তাঁর মতো প্রাণশক্তিতে ভরপুর অধিনায়ক মাঠে থাকলে সেটি বাকিদেরও উদ্দীপিত করে। এটা খুবই ইতিবাচক দিক।’
সর্বশেষ ১৩ টেস্টে মাত্র একটিতে জয়—এমন রেকর্ড নিয়েই বাংলাদেশে পা রাখল ভারত। অবশ্য বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্টে তাদের রেকর্ডটা স্বাভাবিকভাবেই ভালো। সাত টেস্টের জয়টিতেই জিতেছে। কিন্তু নতুন অধিনায়কের নেতৃত্বে নতুন কোহলি ‘নতুন বাংলাদেশে’রও মুখোমুখি হবেন। যে বাংলাদেশ এখন শেষ বিন্দু পর্যন্ত লড়াই করে, তা সে প্রতিপক্ষ যে-ই হোক না কেন!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন