শুক্রবার, ১৯ জুন, ২০১৫

Mustafiz mauls Indians


Quamrul Hassan | Update:
Speedster Mustafizur Rahman bagged five wickets on his debut as Bangladesh recorded a sensational 79–run victory over India in the first ODI at the Sher-e-Bangla National Cricket Stadium on Thursday.
Mustafiz and fellow fast bowler Taskin Ahmed wreaked havoc through the star-studded Indian top order on the day as the visitors came second best against a spirited Tigers side.
Chasing Bangladesh’s total of 307, India did make a bright start, but Taskin struck twice in two overs to dash India’s hopes.
He made both Shikhar Dhawan (30) and Virat Kohli (1) give catches behind the wicket and man-of-the-match Mustafiz made sure the visitors do not come back stronger.
Mustafiz’s sensational form not only baffled the Indian batsmen, but also made MS Dhoni lose his senses, as the Indian skipper collided with the bowler when he could have avoided it.
The speed prodigy was out of the field for a while, but he soon returned to grab three more to make it a five-for.
Opener Rohit Sharma was the top scorer for the guests with 63 runs, while Suresh Raina (40) and Ravindra Jadeja (32) also tried to offer some resistance.
Taskin and Shakib Al Hasan bagged two wickets each while skipper Mashrafe Bin Mortaza took one. Wicketkeeper Mushfiqur Rahim, who made only 14 with the bat, also played his part, taking five catches.
Earlier, openers Soumya Sarkar and Tamim Iqbal laid the perfect foundation while the middle-order batsmen made the best use of that as Bangladesh posted 307 losing all wickets in 50 overs.
Thursday’s score is the Tigers’ highest ever total against their neighbours, surpassing their previous best of 296/6, also made in Dhaka in 2010.
Winning the toss, Mashrafe opted to bat first, a decision well vindicated by his openers, and then by his bowlers as well.
Soumya was in a fiery mood, making 54 in just 40 balls courtesy of eight fours and a six. The left-handed batsman was unfortunate to fall victim to a run out, but his fellow opener Tamim also hit a half century. The Chittagong lad’s 60 came in 62 balls thanks to seven fours and a six. It means the hard-hitting opener has scored at least 50 in four consecutive matches.
Mushfiqur Rahim and debutant Litton Das then fell cheaply, but Shakib (52) and Sabbir Rahman (41) made 83 in the fifth wicket to keep the hosts going.
The Tigers also had Nasir Hossain and Mashrafe to thank for the big score as the former blasted 34 in 27 balls while the latter hit 21 off 18 balls to take Bangladesh to their first ever over 300 total against India.
Ravichandran Ashwin was the most successful bowler for India, picking up three wickets while Bhuvneshwar Kumar and Umesh Yadav grabbed two each.

বৃহস্পতিবার, ১৮ জুন, ২০১৫

চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলতে হলে বাংলাদেশকে যা করতে হবে

আর মাত্র সাড়ে তিন মাস। এরপরই ঠিক হয়ে যাবে, কারা খেলবে ২০১৭ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে। আর বাংলাদেশ এই আসরে খেলার অন্যতম দাবিদার হিসেবে আছে। স্বাগতিক ইংল্যান্ডসহ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ এর ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ের ওপর ভিত্তি করে বাকি সেরা সাতটি দল পাবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০১৭তে খেলার সুযোগ। বর্তমান ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ের সেরা ছয়টি দলের এই আসরে খেলা অনেকটা নিশ্চিত। ঝুলে আছে শুধু ওয়েস্ট ইন্ডিজ, বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান। আর এই তিন দলের দুটিকে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিশ্চিত করতে হবে নানা সমীকরণের মধ্য দিয়ে। 
বর্তমান ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে ৮৮.৪ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে সাত নাম্বারে আছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, ৮৮.২৫ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে আট নাম্বারে আছে বাংলাদেশ এবং ৮৭ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে নয় নাম্বারে আছে পাকিস্তান। এ বছরের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কোনো ওয়ানডে সিরিজ নেই। তাই সবাইকে তাকিয়ে থাকতে হবে বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের ওয়ানডে সিরিজগুলোর দিকে। এ সময়ে বাংলাদেশ ভারতের বিপক্ষে খেলবে ৩ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ এবং দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে খেলবে ৩ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ।
ওদিকে পাকিস্তান ৫ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলবে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। যেহেতু ওয়েস্ট ইন্ডিজের কোনো ম্যাচ নেই, তাই ওদের রেটিং পয়েন্ট ৮৮.৪ ই থাকবে। এখন বাংলাদেশ যদি ওয়েস্ট ইন্ডিজের আগে চলে যেতে পারে তাহলেই চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিশ্চিত। ভারত এবং দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ৬ ম্যাচের যেকোনো ২টি ম্যাচ জিততে পারলেই ৮৯.৮ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির টিকেট পেয়ে যাবে বাংলাদেশ। তখন আর পাকিস্তানের দিকে তাকাতে হবে না। তবে বাংলাদেশ আরও বেশি ম্যাচ জিতলে র‍্যাঙ্কিংয়ে নিজেদের অবস্থানটাই শক্তিশালী করতে পারবে।
কিন্তু বাংলাদেশ যদি ওয়েস্ট ইন্ডিজের চেয়ে পিছিয়ে থাকে তখন? বাংলাদেশ ৬ ম্যাচের মধ্যে যদি শুধু একটিতে জয় পায়, তাহলে ৮৬.৯ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেছনে থাকবে। তখন তাকিয়ে থাকতে হবে শ্রীলঙ্কা-পাকিস্তান সিরিজের দিকে। সে ক্ষেত্রে পাকিস্তানকে হারতে হবে ৪-১ ব্যবধানে। তাহলে পাকিস্তানের রেটিং হবে ৮৫.৯ পয়েন্ট। কিন্তু পাকিস্তান যদি ৩-২ ব্যবধানে সিরিজ হারে তাহলে ৮৭.৮ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে বাংলাদেশের আগে চলে যাবে।
এখন বাংলাদেশ যদি সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতিতে পড়ে তাহলে? বাংলাদেশ ৬ ম্যাচের মধ্যে যদি কোনোটিতেই জয় না পায়, তাহলে বাংলাদেশের রেটিং হবে ৮৪.১ পয়েন্ট। সে ক্ষেত্রেও বাংলাদেশের সামনে সুযোগ থাকবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলার। তবে সেটা একেবারেই কঠিন। তখন পাকিস্তানকে ৫-০ ব্যবধানে সিরিজ হারতে হবে শ্রীলঙ্কার কাছে। তাহলে পাকিস্তানের রেটিং হবে ৮৩.৯ পয়েন্ট। অর্থাৎ বাংলাদেশ দুই সিরিজে কোনো ম্যাচ না জিততে পারলে এবং পাকিস্তান শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে যেকোনো ম্যাচ জিতলেই বাংলাদেশের আগে চলে যাবে পাকিস্তান।
এত সমীকরণের জটিলতায় না পড়তে চাইলে বাংলাদেশকে ৬ ম্যাচের যেকোনো ২ টিতে জিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ওপরে থেকেই চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিশ্চিত করতে হবে। সেটা ভারত সিরিজেই সম্ভব। ভারতকে ২-১ ব্যবধানে বা ৩-০ তে হোয়াইটওয়াশ করলেই বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির টিকেট পেয়ে যাবে। তখন লড়াই হবে পাকিস্তান এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের মধ্যে অষ্টম দল হিসেবে কে যাবে।
এখানে আরেকটা কথা বলা জরুরি। ২০১৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত র‍্যাঙ্কিংয়ে আট নম্বরের ভেতরে থাকতে পারলে আগামী বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার সুযোগ পাবে বাংলাদেশ, খেলতে হবে না বাছাই পর্ব। এ কারণেই এবার র‍্যাঙ্কিং, রেটিং পয়েন্ট-এসব নিয়ে আলোচনা হচ্ছে বেশি।

সোমবার, ৮ জুন, ২০১৫

বাংলাদেশের ২০ উইকেট নেওয়ার সামর্থ্য ভারতের আছে?

ভারতের ব্যাটিং লাই
নআপ বিশ্বের অন্যতম সেরা, তথ্যটা জানাই। কিন্তু লড়াই তো কেবল ব্যাটিং দিয়ে হয় না। টেস্ট ম্যাচ জিততে চাইলে ২০ উইকেট নেওয়ার জোর থাকতে হবে বোলিং লাইনআপে। আসন্ন টেস্ট সিরিজে বাংলাদেশের ২০ উইকেট নেওয়ার সামর্থ্য আছে ভারতীয় বোলারদের? প্রশ্নটা ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ডিএনএ-এর।
পত্রিকাটির এক বিশ্লেষণীতে বলা হয়েছে, উপমহাদেশের উইকেট সাধারণত স্পিন-সহায়ক। ভারতের বোলিং শক্তিও স্পিন-নির্ভর। এবার ভারতীয় দলের স্পিন বিভাগের নেতৃত্বে থাকবেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। সঙ্গে থাকছেন পুরোনো সৈনিক হরভজন সিং। আইপিএলের পারফরম্যান্সের ভিত্তিতে হরভজনকে নেওয়া হলেও ভারতীয় নির্বাচক কমিটির ব্যাখ্যা ছিল, ‘বাংলাদেশ দলে ছয়জন বাঁ হাতি ব্যাটসম্যান রয়েছে। এ ছাড়া অধিনায়কের চাহিদাপত্রেও ছিলেন হরভজন।’ উপমহাদেশের ব্যাটসম্যানরা বরাবরই স্পিনে ভালো। কাজেই ‘ফ্ল্যাট উইকেটে’ এই দুজন স্পিনার দারুণ ছন্দে থাকা বাংলাদেশি ব্যাটসম্যানদের জন্য কতটা ভয়ংকর হয়ে উঠতে পারেন, তা এক প্রশ্ন।
ভারতীয় দলের পেস আক্রমণে রয়েছেন ইশান্ত শর্মা, উমেশ যাদব, ভুবনেশ্বর কুমার ও বরুণ অ্যারন। গত আট বছরে এখনো নিজেকে দলের অপরিহার্য করে তুলতে পেরেছেন ইশান্ত? উমেশ যদিও নিজের সম্ভাবনার কথা জানান দিয়েছেন, তবে বড্ড খেয়ালি ও অধারাবাহিক পারফরম্যান্স। ভুবনেশ্বর নিজেকে প্রমাণ করলেও উপমহাদেশের কন্ডিশনে কতটা কার্যকর, সেটিও এক প্রশ্ন। বরুণের বলে গতি থাকলেও মাঝেমধ্যে লাইন-লেংথে খেই হারিয়ে ফেলেন।
সবচেয়ে বড় কথা, সাম্প্রতিক সময়ে বিদেশের মাটিতে ভারতীয় বোলারদের পারফরম্যান্স বলার মতো নয়। সর্বশেষ, গত বছর জুলাইয়ে লর্ডস টেস্টে ইংল্যান্ডের ২০ উইকেট নিতে পেরেছিলেন ভারতীয় বোলাররা। সে ম্যাচটা জিতেও ছিল ভারত। দেশের মাটিতে সর্বশেষ প্রতিপক্ষের ২০ উইকেট নিয়েছিল ২০১৩ সালের নভেম্বরে, ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। ওই সফরে ক্যারিবিয়ানদের ত্রাস হয়ে দাঁড়িয়েছিল ভারতীয় স্পিনাররা। শচীন টেন্ডুলকারের বিদায়ী সে সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ৩৮ উইকেটের ২৪টিই গিয়েছিল ভারতীয় স্পিনারদের পকেটে।
বাংলাদেশের বিপক্ষে ভারতীয় বোলাররা একই সাফল্য পাবে, ভাবা কঠিনই। সম্প্রতি পাকিস্তানি বোলারদের বিপক্ষে বাংলাদেশি ব্যাটসম্যানরা যেভাবে সাবলীলভাবে খেলেছে, সেটা ভারতীয় বোলারদের জন্য অশনিসংকেত। এটা মানতে হবে, ভারতের তুলনায় ঢের শক্তিশালী পাকিস্তানি বোলিং লাইনআপ। জুনায়েদ খান, ওয়াহাব রিয়াজের মতো বিশ্বমানের পেসারদের সঙ্গে ছিলেন ইয়াসির শাহ, জুলফিকার বাবর, মোহাম্মদ হাফিজের মতো শক্তিশালী স্পিন আক্রমণ। এমন বোলিং লাইনআপ নিয়েও ঢাকা টেস্ট বাদে গোটা সিরিজে বাংলাদেশের বিপক্ষে নাস্তানাবুদ হতে হয়েছে পাকিস্তান দলকে।
পাকিস্তানের বিপক্ষে তিন ওয়ানডেতে বাংলাদেশ রান তুলেছে ৮২০, বিপরীতে মাত্র ১১ উইকেট নিতে পেরেছিল পাকিস্তানি বোলাররা। তবে টেস্টে বেশ সফল ছিল মিসবাহর দল। চার ইনিংসে বাংলাদেশ রান তুলেছে ১৩১১, উইকেট হারিয়েছে ৩৪টি। এই ৩৪ উইকেটের ২০টি নিয়েছিলেন পাকিস্তানি স্পিনাররা। এ পরিসংখ্যান দেখে ভারতীয় দল আশাবাদী হতে পারে। কারণ, তাদের বোলিং শক্তিও স্পিন। তবে ভারতীয় স্পিনাররা সাফল্য পেলে নিশ্চয় হাত গুটিয়ে বসে থাকবেন না সাকিব আল হাসান-তাইজুল ইসলামরাও।
সব মিলিয়ে জমজমাট এক সিরিজের বার্তা ছড়িয়েই ১০ জুন শুরু হবে ফতুল্লা টেস্ট।

‘বাংলাদেশ সফর কোহলির জন্য বড় চ্যালেঞ্জ’

ধূসর রঙের প্যান্ট। গাঢ় কালো পোলো শার্ট। চোখে কালো চশমা। মুখে একরাশ গাম্ভীর্য। চোখের অভিব্যক্তি রোদচশমার আড়ালেই থাকল। আর মুখের অভিব্যক্তি তো বুঝতেই দিলেন না। অথচ ভারতীয় ক্রিকেটে ‘বিরাট কোহলি যুগ’ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হচ্ছে এই সফরেই। হোটেল সোনারগাঁওয়ে বাস থেকে নামার মুখে কোহলিকে মনে হলো না, এ নিয়ে বাড়তি কোনো আবেগে ভুগছেন।
অবশ্য কোহলি অধিনায়ক-সুলভ গাম্ভীর্যের খোলসে থাকলেও বাকিদের কেউ কেউ খোশমেজাজেই ছিলেন। শিখর ধাওয়ানই আলাদা করে নজর কাড়লেন। বরাবরই মৌজে থাকাটাই ধাওয়ানের জীবনের সরল দর্শন—বোঝা গেল আরেকবার। হরভজন সিংও বেশ গম্ভীর। অনেক দিন পর টেস্ট দলে সুযোগ পেয়েছেন। ‘নিজেকে প্রমাণ করতেই হবে’—এই মন্ত্র যেন অষ্টপ্রহর জপে চলেছেন ভাজ্জি। প্রায় সাড়ে পাঁচ বছর পর টেস্ট খেলতে বাংলাদেশে পা রাখল ভারত। সেটিও মাত্র এক টেস্টের জন্য।
টেস্ট একটাই, তবে সেটি কোহলির জন্য আক্ষরিক অর্থেই ‘টেস্ট’ বা পরীক্ষা হয়ে উঠতে পারে। এমনটাই ধারণা ভারতের সাবেক ক্রিকেটার মোহাম্মদ কাইফের। কাইফ বলেছেন, ‘এটা কোহলির জন্য বিরাট একটা চ্যালেঞ্জ হতে যাচ্ছে। অধিনায়ক হিসেবে নতুন। আর বাংলাদেশকেও আমরা পাকিস্তানের বিপক্ষে সাম্প্রতিক সিরিজে বেশ ভালো খেলতে দেখেছি।’
তবে হরভজন মনে করেন, সেই পরীক্ষায় লেটার নম্বরসহই পাস করবেন কোহলি। আজহারউদ্দিনের অধিনায়কত্বে অভিষেক; এর পর সৌরভ গাঙ্গুলির অধিনায়কত্বে নিজেকে মেলে ধরা। খেলেছেন রাহুল দ্রাবিড় আর ধোনির অধিনায়কত্বে। এবার ভারতের ক্রিকেটের নতুন যুগের নতুন সেনাপতির অধীনে খেলবেন এই অফ স্পিনার। কোহলির নেতৃত্বে এরই মধ্যে মুগ্ধ মনে হচ্ছে ভাজ্জিকে, ‘ও জাত-লড়াকু, ম্যাচ উইনার। প্রতিপক্ষ যে-ই হোক না কেন, জয়ই ওর​ শেষ কথা। ওর মতো অধিনায়ক পাওয়া খুবই ইতিবাচক একটা দিক। জয়ের জন্যই আমরা ঝাঁপিয়ে পড়ব। এই মানসিকতাই দলে নিয়ে আসবে বিরাট কোহলি।’
কোহলির অধিনায়কত্বে কখনো খেলা হয়নি। তবে আইপিএলে প্রতিপক্ষ হিসেবে দেখেছেন। দেখেছেন ঘরোয়া ক্রিকেটে। মাঠের বাইরে থেকেও। অনেকেই যে কোহলির আবেগের বাড়াবাড়ি প্রকাশ বা আক্রমণাত্মক মেজাজ নিয়ে সমালোচনা করছেন, বদলাতে বলছেন—এ ব্যাপারেও একমত নন হরভজন, ‘ও এমন একজন খেলোয়াড় দলের জন্য যে নিজেকে উজাড় করে দেয়। সে সব সময় চ্যালেঞ্জ নিতে ভালোবাসে, জিততে ভালোবাসে। তাঁর মতো প্রাণশক্তিতে ভরপুর অধিনায়ক মাঠে থাকলে সেটি বাকিদেরও উদ্দীপিত করে। এটা খুবই ইতিবাচক দিক।’
সর্বশেষ ১৩ টেস্টে মাত্র একটিতে জয়—এমন রেকর্ড নিয়েই বাংলাদেশে পা রাখল ভারত। অবশ্য বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্টে তাদের রেকর্ডটা স্বাভাবিকভাবেই ভালো। সাত টেস্টের জয়টিতেই জিতেছে। কিন্তু নতুন অধিনায়কের নেতৃত্বে নতুন কোহলি ‘নতুন বাংলাদেশে’রও মুখোমুখি হবেন। যে বাংলাদেশ এখন শেষ বিন্দু পর্যন্ত লড়াই করে, তা সে প্রতিপক্ষ যে-ই হোক না কেন!

রবিবার, ৭ জুন, ২০১৫

Harbhajan Singh Hails Virat Kohli's Aggression, Intent to Win

Kolkat
a: Excited to be back into the Indian team, off-spinner Harbhajan Singh on Sunday heaped lavish praise on Test skipper Virat Kohli for his aggression and intention to win.
"Virat is a match-winner, someone who is very competitive. No matter what the situation is, he always wants to win which is a great quality as a player. Having him as a captain, certainly helps the team a lot as he is always looking for the win," Harbhajan told media persons on the eve of the team's departure to Bangladesh where they will play one Test match and three One-Day Internationals (ODIs). (Also read: We have learnt a lot, it's time to start winning: Kohli)
"I have played lot with him, he is very positive and he is someone who is always there for the team. He wants to take up challenges and wants to finish up the game, which is very important form the team's point of view."
Harbhajan said the Indian team will benefit from having such a positive-minded skipper.
"Having a captain who has so much of energy, is a very positive sign. The way Indian team played in Australia was brilliant. Though we didn't win the Test match that intent was there and that's what Virat Kohli brings to the table. Whatever he does on the field, he does it to win the game," said the "Turbanator".
Making a comeback to the team after more than two years, Harbhajan said he will continue playing his role of helping India win matches.
"My role would be the same what it was five years back - to win games for India and help other bowlers in the team. We need to work as a unit and it is not about me there are other bowlers and we all would look to back each other," he said.
"That is what I have been doing while I was playing with Anil Kumble, Amit Mishra and other bowlers. The goal is the same- to win for India," said the man with 413 Test wickets.
"I am very excited and hopefully I can contribute to the team's success."
Harbhajan said he was also looking forward to hunt in pair with fellow offie Ravichandran Ashwin.
"Bowling with Ashwin will be good, his motive as well as mine are to win the game for India. We are going there as a team and we need to push everyone together towards the direction of victory," added Harbhajan.

Bangladesh vs India: Cricket Stats and Records

The Indian Test team might have won just 1 of their last 13 Tests abroad, but the current team, with a new regular Test captain at the helm of affairs is ready to begin a new chapter. Assignment No.1 is the one-off Test vs Bangladesh
At a press conference in Kolkata on Sunday, Virat Kohli said, "It is not only about learning while playing the games, we want to get the wins for India. We know what we want as a a team and a unit as a whole. It is just about getting into the right mental frame. It's not about individual performances, it's the team performance as a whole. If someone has a good performance, it's just an added bonus for the team but our main goal remains to get the win as a team and for India."
Virat's win at all costs attitude was evident when India pushed for a win in the Adelaide Test vs Australia in January this year
With five wickets down and 87 runs still needed, most teams would play for a draw, but the team, under Virat's captaincy didn't.
Virat was both praised and criticised for his no holds-barred attitude. He later said he had learnt a lot from the first Test that he captained.Now, his team-mates seem to be on the same page as their aggressive captain. Play to win seems to be the new mantra, regardless of venue or opposition.
"We have toured England, Australia, South Africa and New Zealand and we have learnt a lot from those tours. Those tours were very handy for the team in terms of gaining experience and learning how we can dominate tests. Which is why we will not take this one Test match lightly and we will perform well," says Ajinkya Rahane
This time around Virat will also have a tried and tested performer in Harbhajan Singh, who will be eager to show that he still has what it takes to perform at the international stage at the age of 34 and lead India's spin attack.
Harbhajan still has the fire in is belly. When asked if he was looking ahead to forging a partnership with R Ashwin, the Punjab spinner quipped, "Whenever I have played with Anil bhai, Zaheer Khan or others, our motive was to win games for India� and that doesn't change. If I'm playing now with R Ashwin or Karn Sharma, the basic motive does not change. I would still go out to win games for India." �
The change in captaincy has had a definite impact on the Indian dressing room. It is young , energetic and willing to go the distance. Virat Kohli promises them the freedom to express themselves but what also asks for a shift in gear,"Small changes are being made in the attitude of players and in fitness levels too. Everyone should feel as though they have the same authority in the team and everyone should want to make major contributions to the team, not just small contributions, and these small changes that are being made."
That Virat Kohli doesn't mind going all out to produce favourable results for the team is no secret. The same routine is expected against Bangladesh, with winning being priority number 1. This clash� might not be a very tough assignment for Team India, but it will be a dry run for the tougher tests to come later this year against Sri Lanka and South Africa, the ones that will truly Test Kohli t

Bangladesh vs India: Cricket Stats and Records